বিশ্বের যে কোনো
প্রান্ত থেকে বাংলাদেশে অনলাইনে টেন্ডার জমা
দেয়ার প্রক্রিয়া বাংলাদেশে অনেক
আগেই শুরু হয়েছে। তবে
এবার এ কার্যক্রম আরও
সম্প্রসারণ হচ্ছে। সম্প্রতি সরকারি
নতুন ৮টি প্রতিষ্ঠান এ
প্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ার
আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। এর
আগে ২০০৪ সালের
জুলাই মাসে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বাংলাদেশে অনলাইনে টেন্ডারিংয়ের কাজ
শুরু হয়েছিল। ২০১১ সালের
২ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট ওয়েব
পোর্টাল উদ্বোধন করেন। এরপর
ধীরে ধীরে এই
কার্যক্রম চললেও সরকারের শেষ
সময়ে এসে তা
আরও প্রসার ঘটানো
হচ্ছে।
এখন থেকে জাতীয়
ই-জিপি অনলাইন
পোর্টালের মাধ্যমে ৭টি
মন্ত্রণালয়ের মোট ২৯টি
সরকারি দফতরে ই-জিপি পোর্টালের (http:// www.eprocure. gov.bd) এ ঠিকানার মাধ্যমে ই-টেন্ডারিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
রোববার সরকারি ৮টি প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন দরপত্রে যুক্ত করার বিষয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্টের (ই-জিপি) সফল বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নীতিনির্ধারণী কমিটির একান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৮টি সরকারি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), ঢাকা উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, আইসিটি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ক¤িপউটার কাউন্সিল, কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক, গাজীপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পরিসংখ্যান তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়। পরিকল্পনামন্ত্রী একে খন্দকারের সভাপতিত্বে এ সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরের মহাপরিচালক পবন চৌধুরী ছাড়াও ই-জিপির সফল বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নীতি-নির্ধারণী কমিটির সদস্যরা। এ সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়, নতুন করে অনলাইন ক্রয়পত্রে নতুন আটটি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করা হবে। এ ৮টি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও জাতীয় ই-জিপি পোর্টোলের মাধ্যমে ৭টি মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ২১টি সংস্থার মধ্যে সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস), বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি), বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিপি), বিডব্লিউডিবি, ডিপিএইচ, ডেসকো, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কো¤পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি), বাস্তবায়ন মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ বিভাগ (আইএমইডি, ডিসিসি দক্ষিণ, ঢাকা ওয়াসা, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর, গ্যাস ট্রান্সমিশন কো¤পানি লিমিটেড (জিটিসিএল), এলজিইডি, পিজিসিবি, পিডব্লিউডি, রাজউক, সড়ক ও জনপথ বিভাগ (আরএইচডি) পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর ছাড়াও (মাউশি) সরকারি দফতরে ইজিপি পোর্টালের মাধ্যমে ই-টেন্ডারিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ প্রসঙ্গে সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) পরিচালক আজিজ তাহির খান বলেন, এ প্রক্রিয়ার সরকারি দরপত্রে সবাই ঝামেলামুক্তভাবে অংশগ্রহণ করতে পারবে। টেন্ডার জমা দেয়ার জন্য আর পেশিশক্তির মহড়া দিতে হবে না। যে কোনো আগ্রহী ব্যক্তি বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে টেন্ডারে অংশ নিতে পারবেন। এরই মধ্যে ২১টি সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ আরও ৮টি প্রতিষ্ঠান নতুনভাবে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে। অনলাইন টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দুর্নীতি কমে আসবে। যে কেউ টেন্ডার প্রক্রিয়ার জোরপূর্বক অংশগ্রহণ বা ইচ্ছা করলেই সরে আসতে পারবে না। প্রসঙ্গত, দরদাতা ই-জিপি সিস্টেমের মাধ্যমে ১৮টি ব্যাংকের ৩৭৭টি শাখা ই-জিপি পদ্ধতির মাধ্যমে সারা দেশে অনলাইনে দরপত্র সংক্রান্ত ফি ও সিকিউরিটি গ্রহণ করতে পারবে। চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যে চলতি মাসেই নতুন ৮টি সরকারি সংস্থাকে অনলাইন কার্যক্রমে যুক্ত হবে। এছাড়াও অনলাইনের মাধ্যমে ২৯টি সরকারি সংস্থায় অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, বেসিক ব্যাংক, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ৩৭৭টি শাখায় অনলাইনের মাধ্যমে দরপত্র সংক্রান্ত ফি প্রদান করা যাবে।
---(collected)
রোববার সরকারি ৮টি প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন দরপত্রে যুক্ত করার বিষয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্টের (ই-জিপি) সফল বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নীতিনির্ধারণী কমিটির একান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৮টি সরকারি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), ঢাকা উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, আইসিটি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ক¤িপউটার কাউন্সিল, কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক, গাজীপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পরিসংখ্যান তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়। পরিকল্পনামন্ত্রী একে খন্দকারের সভাপতিত্বে এ সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরের মহাপরিচালক পবন চৌধুরী ছাড়াও ই-জিপির সফল বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নীতি-নির্ধারণী কমিটির সদস্যরা। এ সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়, নতুন করে অনলাইন ক্রয়পত্রে নতুন আটটি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করা হবে। এ ৮টি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও জাতীয় ই-জিপি পোর্টোলের মাধ্যমে ৭টি মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ২১টি সংস্থার মধ্যে সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস), বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি), বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিপি), বিডব্লিউডিবি, ডিপিএইচ, ডেসকো, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কো¤পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি), বাস্তবায়ন মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ বিভাগ (আইএমইডি, ডিসিসি দক্ষিণ, ঢাকা ওয়াসা, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর, গ্যাস ট্রান্সমিশন কো¤পানি লিমিটেড (জিটিসিএল), এলজিইডি, পিজিসিবি, পিডব্লিউডি, রাজউক, সড়ক ও জনপথ বিভাগ (আরএইচডি) পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর ছাড়াও (মাউশি) সরকারি দফতরে ইজিপি পোর্টালের মাধ্যমে ই-টেন্ডারিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ প্রসঙ্গে সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) পরিচালক আজিজ তাহির খান বলেন, এ প্রক্রিয়ার সরকারি দরপত্রে সবাই ঝামেলামুক্তভাবে অংশগ্রহণ করতে পারবে। টেন্ডার জমা দেয়ার জন্য আর পেশিশক্তির মহড়া দিতে হবে না। যে কোনো আগ্রহী ব্যক্তি বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে টেন্ডারে অংশ নিতে পারবেন। এরই মধ্যে ২১টি সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ আরও ৮টি প্রতিষ্ঠান নতুনভাবে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে। অনলাইন টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দুর্নীতি কমে আসবে। যে কেউ টেন্ডার প্রক্রিয়ার জোরপূর্বক অংশগ্রহণ বা ইচ্ছা করলেই সরে আসতে পারবে না। প্রসঙ্গত, দরদাতা ই-জিপি সিস্টেমের মাধ্যমে ১৮টি ব্যাংকের ৩৭৭টি শাখা ই-জিপি পদ্ধতির মাধ্যমে সারা দেশে অনলাইনে দরপত্র সংক্রান্ত ফি ও সিকিউরিটি গ্রহণ করতে পারবে। চলমান প্রক্রিয়ার মধ্যে চলতি মাসেই নতুন ৮টি সরকারি সংস্থাকে অনলাইন কার্যক্রমে যুক্ত হবে। এছাড়াও অনলাইনের মাধ্যমে ২৯টি সরকারি সংস্থায় অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, বেসিক ব্যাংক, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ৩৭৭টি শাখায় অনলাইনের মাধ্যমে দরপত্র সংক্রান্ত ফি প্রদান করা যাবে।
---(collected)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন